USA

সুখবর, ভিসার নিয়মে পরিবর্তন আনল আমেরিকা

যারা কাজ নিয়ে আমেরিকায় অভিবাসী হতে চান, তাদের জন্য সুখবর দিলো দেশটির অভিবাসন দপ্তর। এইচ ওয়ান-বি ভিসা পদ্ধতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনে মার্কিন অভিবাসন দপ্তর জানিয়েছে, নতুন নিয়মে এখন থেকে একজন আবেদনকারীর নাম একবারই লটারিতে গ্রহণ করা হবে।

এইচ ওয়ান-বি ভিসা হলো যারা উচ্চশিক্ষিত এবং বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তাদের জন্য আমেরিকাতে অভিবাসী হবার সুযোগ। তথ্য-প্রযুক্তি, কারিগরি, বায়ো-টেকনোলজি-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক বাংলাদেশি এই ভিসা নিয়ে আমেরিকায় থাকেন ও চাকরি করেন। এটিকে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ভিসা ক্যাটাগরিও বলা হয়। এই পদ্ধতি বিদেশি যোগ কর্মিদের হয়ে ভিসার জন্য আবেদন জানায় আমেরিকান সংস্থাগুলো। বর্তমানে প্রতি বছর কমপক্ষে ৮৫ হাজার এইচ ওয়ান-বি ভিসা দেয়া হয়। একমাত্র যোগত্যা অনুযায়ী নিয়োগ পেলেই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সেই কর্মিকে পেতে আমেরিকার অভিবাসন দপ্তর বরাবর ভিসার জন্য আবেদন জানায়।

২০০৮ সাল থেকে এই ভিসার জন্য ‘কম্পিউটার জেনারেটেড র‌্যান্ডম সিলেকশন প্রসেস’ বা লটারি পদ্ধতি চালু করা হয়। কিন্তু আমেরিকার যে দফতর ভিসার দায়িত্বে, সেই ‘ইউনাইটেড স্টেটস সিটিজ়েনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস’ বেশ কিছু বছর ধরেই ভিসা আবেদনে কিছু গোলমাল লক্ষ্য করছে। যেমন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে একজন আবেদনকারীর জন্য একাধিক সংস্থা এইচ ওয়ান-বি ভিসার আবেদন করতে পারতো। এটা সাধারণত হতও বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে, যাঁরা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংস্থা থেকে চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন, কিন্তু এখনও কোনও সংস্থায় যোগদান করেননি।

এসব ক্ষেত্রে, যে সংস্থার হয়ে ওই চাকরিপ্রার্থী এইচ ওয়ান-বি ভিসা পাবেন, তিনি সেই সংস্থাতেই যোগদান করবেন, এটাই ধরে নেয়া হত। কিন্তু অভিবাসন দপ্তর দেখতে পায়, ভিসা আবেদনের নিয়মে ফাঁকফোঁকর গলে একই প্রার্থীর হয়ে বিভিন্ন সংস্থা এইচ ওয়ান-বি ভিসার আবেদন করছে।

আবার অনেক ক্ষেত্রে একটি সংস্থা বিভিন্ন পদের জন্য একই প্রার্থীর নাম একাধিকবার এই ভিসার লটারিতে পাঠাচ্ছে। একজন ভিসা আবেদনকারীর নাম লটারিতে ওঠার সুযোগ অনেক বাড়িয়ে দিতেই এই কৌশল বেছে নেয়া হকো। কিন্তু এতে লটারিতে নাম পাঠানো আবেদনকারীর সংখ্যা অনেকটাই কমে যেত।

মার্কিন অভিবাসন দপ্তর জানাচ্ছে, এক প্রার্থীর জন্য একাধিক সংস্থার আবেদন আবেদন বেআইনি নয়। তবে এক অর্থবছরে এই আবেদন করা যাবে না। যারা যারা এরিই মধ্যে এ ধরনের কাজ করেছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিরুদ্ধে তদন্তও নেমেছে অভিবাস দপ্তর।

এবার নতুন নিয়মে, একজন আবেদনকারীর নাম একবারই লটারিতে গ্রহণ করা হবে। নামের সঙ্গে জমা দিতে আবেদনকারীর পাসপোর্ট। অর্থাৎ, একজন প্রার্থী এক দফায় একবারই নিজের নাম এইচ ওয়ান-বি ভিসার লটারিতে তোলার সুযোগ পাবেন। এতে করে আবেদনকারির সংখ্যা বাড়বে বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্টরা।

যারা কাজ নিয়ে আমেরিকায় অভিবাসী হতে চান, তাদের জন্য সুখবর দিলো দেশটির অভিবাসন দপ্তর। এইচ ওয়ান-বি ভিসা পদ্ধতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনে মার্কিন অভিবাসন দপ্তর জানিয়েছে, নতুন নিয়মে এখন থেকে একজন আবেদনকারীর নাম একবারই লটারিতে গ্রহণ করা হবে।

এইচ ওয়ান-বি ভিসা হলো যারা উচ্চশিক্ষিত এবং বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তাদের জন্য আমেরিকাতে অভিবাসী হবার সুযোগ। তথ্য-প্রযুক্তি, কারিগরি, বায়ো-টেকনোলজি-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক বাংলাদেশি এই ভিসা নিয়ে আমেরিকায় থাকেন ও চাকরি করেন। এটিকে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ভিসা ক্যাটাগরিও বলা হয়। এই পদ্ধতি বিদেশি যোগ কর্মিদের হয়ে ভিসার জন্য আবেদন জানায় আমেরিকান সংস্থাগুলো। বর্তমানে প্রতি বছর কমপক্ষে ৮৫ হাজার এইচ ওয়ান-বি ভিসা দেয়া হয়। একমাত্র যোগত্যা অনুযায়ী নিয়োগ পেলেই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সেই কর্মিকে পেতে আমেরিকার অভিবাসন দপ্তর বরাবর ভিসার জন্য আবেদন জানায়।

২০০৮ সাল থেকে এই ভিসার জন্য ‘কম্পিউটার জেনারেটেড র‌্যান্ডম সিলেকশন প্রসেস’ বা লটারি পদ্ধতি চালু করা হয়। কিন্তু আমেরিকার যে দফতর ভিসার দায়িত্বে, সেই ‘ইউনাইটেড স্টেটস সিটিজ়েনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস’ বেশ কিছু বছর ধরেই ভিসা আবেদনে কিছু গোলমাল লক্ষ্য করছে। যেমন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে একজন আবেদনকারীর জন্য একাধিক সংস্থা এইচ ওয়ান-বি ভিসার আবেদন করতে পারতো। এটা সাধারণত হতও বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে, যাঁরা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংস্থা থেকে চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন, কিন্তু এখনও কোনও সংস্থায় যোগদান করেননি।

এসব ক্ষেত্রে, যে সংস্থার হয়ে ওই চাকরিপ্রার্থী এইচ ওয়ান-বি ভিসা পাবেন, তিনি সেই সংস্থাতেই যোগদান করবেন, এটাই ধরে নেয়া হত। কিন্তু অভিবাসন দপ্তর দেখতে পায়, ভিসা আবেদনের নিয়মে ফাঁকফোঁকর গলে একই প্রার্থীর হয়ে বিভিন্ন সংস্থা এইচ ওয়ান-বি ভিসার আবেদন করছে।

আবার অনেক ক্ষেত্রে একটি সংস্থা বিভিন্ন পদের জন্য একই প্রার্থীর নাম একাধিকবার এই ভিসার লটারিতে পাঠাচ্ছে। একজন ভিসা আবেদনকারীর নাম লটারিতে ওঠার সুযোগ অনেক বাড়িয়ে দিতেই এই কৌশল বেছে নেয়া হকো। কিন্তু এতে লটারিতে নাম পাঠানো আবেদনকারীর সংখ্যা অনেকটাই কমে যেত।

মার্কিন অভিবাসন দপ্তর জানাচ্ছে, এক প্রার্থীর জন্য একাধিক সংস্থার আবেদন আবেদন বেআইনি নয়। তবে এক অর্থবছরে এই আবেদন করা যাবে না। যারা যারা এরিই মধ্যে এ ধরনের কাজ করেছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিরুদ্ধে তদন্তও নেমেছে অভিবাস দপ্তর।

এবার নতুন নিয়মে, একজন আবেদনকারীর নাম একবারই লটারিতে গ্রহণ করা হবে। নামের সঙ্গে জমা দিতে আবেদনকারীর পাসপোর্ট। অর্থাৎ, একজন প্রার্থী এক দফায় একবারই নিজের নাম এইচ ওয়ান-বি ভিসার লটারিতে তোলার সুযোগ পাবেন। এতে করে আবেদনকারির সংখ্যা বাড়বে বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্টরা।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Articles

Back to top button