আগ্রহ হারাচ্ছে বিদেশি শিক্ষার্থীরা
বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা দেশে বিশ্ববিদ্যালয় বাড়লেও বিদেশমুখী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা :: পাঠদান পদ্ধতি, গবেষণার অভাব, আন্তর্জাতিক র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে থাকা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, চাকরির অনিশ্চয়তা, ভাষাকে প্রতিবন্ধকতা মনে করছেন শিক্ষাবিদগণ
দেশে একের পর এক অনুমোদন পাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, বাড়ছে উচ্চশিক্ষার সুযোগ। একই সঙ্গে বাড়ছে দেশের শিক্ষার্থীদের বিদেশে পড়তে যাওয়ার প্রবণতা। অন্যদিকে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে বিদেশি শিক্ষার্থীরা। প্রতি বছরই কমছে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে পড়তে আসা শিক্ষার্থীর সংখ্যা। মানসম্পন্ন শিক্ষার ঘাটতি, ভালো শিক্ষকের অভাব, গবেষণা ও আধুনিক গবেষণাগারের সুবিধা না থাকা, আন্তর্জাতিক র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে থাকা, চাকরির অনিশ্চয়তা, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ বহুবিধ কারণেই বিদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট শিক্ষাবিদরা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ৭০ ও ৮০’র দশকে মালয়েশিয়া, ইরাক, ইরান, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কাসহ মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ-আফ্রিকার অনেক দেশ থেকেই বাংলাদেশে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসতো। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এখন ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে বিদেশি শিক্ষার্থীরা। বরং বাংলাদেশেরই এখন বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী প্রতি বছর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিচ্ছে উচ্চশিক্ষার জন্য।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ ৪৯তম বার্ষিক (২০২২ সালের হিসাব ধরে) প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ৫৩টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষাকার্যক্রমে থাকা ১০০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯৫৭ জন বিদেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে। এর মধ্যে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৭০ জন এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ২৮৭ জন।
ইউজিসির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক যুগের মধ্যে ২০১০ সালে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৫৯ জন, ২০১১ সালে ২১০ জন, ২০১২ সালে ৫২৫ জন, ২০১৩ সালে ৩২৬ জন, ২০১৪ সালে ৪৩২ জন, ২০১৫ সালে ৫৯৩ জন, ২০১৬ সালে ৩৫৫ জন, ২০১৭ সালে ৪৬২, ২০১৮ সালে বেড়ে তা ৮০৪ জন ভর্তি হয়েছে। তবে এর পরের বছর ২০১৯ সালে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি প্রায় অর্ধেকে নেমে ৪৮২ জনে দাঁড়িয়েছিল। ২০২০ সালে ছিল ৭৬৭, ২০২১ সালে ৬৭৭ এবং ২০২২ সালে কমে হয়েছে ৬৭০ জন।
অন্যদিকে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ১০ বছরের মধ্যে এখন সর্বনি¤œ সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। ২০১৩ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত ছিল ১ হাজার ৬১২ জন শিক্ষার্থী, ২০১৪ সালে ১ হাজার ৬৪৩ জন, ২০১৫ সালে ১ হাজার ৫৪৮ জন, ২০১৬ সালে ১ হাজার ৯২৭ জন, ২০১৭ সালে ১ হাজার ৯৭৭ জন, ২০১৮ সালে ১ হাজার ৩৮৬ জন, ২০১৯ সালে ১ হাজার ৪৬৭ জন, ২০২০ সালে ১ হাজার ৫৫০ জন, ২০২১ সালে ১ হাজার ৬০৪ জন ছিল। কিন্তু ২০২২ সালে সেটি বিগত ১০ বছরের মধ্যে কমে সর্বনি¤œ ১ হাজার ২৮৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
২০২২ সালে বাংলাদেশের ১০০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কেবল ৩২টিতে ৩৭ দেশের শিক্ষার্থীরা ¯œাতক-¯œাতকোত্তর ডিগ্রিতে পড়াশোনা করতে আসেন। এর মধ্যে রয়েছেÑ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, দক্ষিণ সুদান, চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, ফিলিস্তিন, গাম্বিয়া, মরক্কো, কোরিয়া, নাইজেরিয়া, ইরান, তানজানিয়া, মিয়ানমার, রোয়ান্ডা, ইন্দোনেশিয়া, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া, সিয়েরা লিয়েন, আফগানিস্তান, ফিলিপাইন, তাইওয়ান, পাপুয়া ইউগিনি, দক্ষিণ আফ্রিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জার্মানি, ক্যামেরুন, তুরস্ক, কেনিয়া, ঘানা, উগান্ডা, লাইবেরিয়া ও জিবুতি।
অন্যদিকে গত ১৫ বছরে বিদেশে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ গুণ বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দ্বিগুণ হওয়া সত্ত্বেও মানসম্মত উচ্চশিক্ষার অভাব, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং দেশে কর্মসংস্থানের সীমিত সুযোগসহ বেশ কয়েকটি কারণে শিক্ষার্থীদের দেশ ছাড়ার প্রবণতা কমানো যাচ্ছে না। ইউনেস্কোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে অন্তত ৪৯ হাজার ১৫১ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ৫৮টি দেশে পড়াশোনার জন্য গিয়েছেন। ২০১৩ সালে এই সংখ্যা ছিল ২৪ হাজার ১১২ এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৬ হাজার ৬০৯। ২০০৮ সাল থেকে উচ্চশিক্ষার ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সরকার ২৫টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে এবং ৫৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছে। বর্তমানে দেশের ৫৩টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও তাদের অধিভুক্ত কলেজ এবং ও ১১১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪ লাখ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চান এমন একজন শিক্ষার্থী বলেন, এখানে বিশেষ কিছু শেখার বা এবং গবেষণার স্বাধীনতাও তেমন নেই। আমি যে খাতে কাজ করতে চাই তার জন্য সংশ্লিষ্ট দক্ষতা বাড়াতেও কোনো সহযোগিতা পাচ্ছি না। এছাড়া ভালো ফলাফল করলেও যে চাকরির নিশ্চয়তা পাব সেরকম কিছু নেই।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেছেন, বিদেশি শিক্ষার্থী কম থাকায় বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্ব র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে পড়ছে। তারা না আসলে মনে করতে হবে আমরা একঘরে হয়ে যাচ্ছি। তারা আমাদের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলছে মনে করতে হবে। আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চরম ক্লাসরুম সঙ্কট রয়েছে। একটি ক্লাসে ১৬০ জন পড়ানো হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের চাপে ক্লাসের পরিবেশ বজায় থাকে না। চরমভাবে আবাসন ও খাবার সঙ্কট রয়েছে। বিদেশিরা এসব মেনে নিতে পারে না। ঢাকা মহানগরে এমন পরিস্থিতি, ঢাকার বাইরে এ সমস্যা আরও বেশি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, আন্তর্জাতিক র্যাংকিংয়ে যেতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ও বিদেশি ফ্যাকাল্টি মেম্বার থাকাটা অধিক গুরত্বপূর্ণ। নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার কারণে আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বিদেশি শিক্ষার্থীরা আগ্রহ হারাচ্ছে। বিদেশি শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করতে হলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আন্তর্জাতিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।
২০২৩ সালের টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ৬০১ থেকে ৮০০তম স্থানের মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) রয়েছে ১ হাজার ২০২ থেকে ১ হাজার ৫০০ এর মধ্যে। ১৩টি সূচকের ওপর ভিত্তি করে ১০৪টি দেশের ১ হাজার ৭৯৯টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এই র্যাঙ্কিং করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক টাইমস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং ২০২৩-এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি যথাক্রমে ১৮৬তম ও ১৯২তম স্থানে রয়েছে। এই র্যাঙ্কিং করা হয়েছে ৩১টি অঞ্চলের ৬৬৯টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) প্রফেসর ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার বলেন, ৮০’র দশকে যে পরিমাণ বিদেশি শিক্ষার্থী বাংলাদেশে আসতো, পরবর্তীতে আস্তে আস্তে তা কমেছে। একসময় দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যের প্রচুর সংখ্যক শিক্ষার্থী আসতো। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, পাঠদান পদ্ধতি, ক্রেডিট ট্রান্সফার, স্কলারশিপের সুযোগ, পিএইচডি, এমফিল, র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে থাকা, ভাষাগত সমস্যা, চাকরির সুযোগ না থাকাসহ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে বিদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী কম। এছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতা, অরাজকতাও অনেকাংশে দায়ী।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা বিদেশমুখী হওয়ার বিষয়ে সীতেশ চন্দ্র বাছার বলেন, দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা বাইরে চলে যাচ্ছে এবং তারা ফিরছেন না এটি আমাদের জন্য হতাশার বিষয়। শিক্ষার্থীদের পেছনে রাষ্ট্র অর্থ ও শ্রম বিনিয়োগ করছে কিন্তু তাদের সেবা আমরা নয়, পাচ্ছে অন্য দেশ। কারণ তাদের ধরে রাখার জন্য যেমন পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা প্রয়োজন সেটি আমরা দিতে পারছি না।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ হারানোর পেছনে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস প্রায়, মান নিয়ে প্রশ্ন, রাজনৈতিক অস্থিরতা, যোগ্যতা নয়, দলীয় বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগকে দায়ী করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমাদের এখানে গবেষণা নামমাত্র, যে র্যাংকিং দেখে শিক্ষার্থীরা আগ্রহী সেই র্যাংকিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। তাদের আকৃষ্ট হওয়ার মতো কিছুই নেই। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে রাজনৈতিক অস্থিরতা, সরকার দলের ছাত্রসংগঠনগুলোর আধিপত্য, নানা অপকর্ম, বিশেষ করে কয়েক দিন আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণের মতো ঘটনা সারা বিশ্বে প্রচারিত হচ্ছে-ফলে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। একই সঙ্গে যোগ্যতাকে বিবেচনায় না নিয়ে অর্থ ও দলীয়করণের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ায় ভালো মানের শিক্ষকও পাচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ফলে শক্তিশালী মেধাবীরা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। তারা আর ফিরছে না। দেশও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে সেরকম মানের মানুষ পাচ্ছে না। তাই আমরা আগামী দিনের স্বপ্ন দেখি কিন্তু বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, বিদেশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী না থাকায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে থাকছে। তাদের আকৃষ্ট করতে হলে সেশনজট রাখা যাবে না, আলাদা আবাসিক সুযোগ-সুবিধা রাখতে হবে, তাদের সংস্কৃতিকে মর্যাদা দিতে হবে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ আশপাশের মানুষের সঙ্গে মিশতে যাতে ভাষার কোনো প্রতিবন্ধকতা না থাকে এবং খ-কালীন চাকরির সুযোগ তৈরি করতে। তারা যদি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে তাহলেই কেবল আগ্রহী হবে।
ইউজিসির সাবেক সদস্য দিল আফরোজা বেগম বলেন, আমরা ভবন নির্মাণের দিকে মনোযোগ দিচ্ছি, কিন্তু মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য ভালো শিক্ষক নিয়োগ, গবেষণা সুবিধা, আধুনিক গবেষণাগারসহ অন্যান্য বিষয়ে মনোযোগ দিচ্ছি না। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার মান পরিমাপের কোনো ব্যবস্থা নেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পারফরম্যান্স খারাপ।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিদেশমুখী প্রবণতার বিষয়ে বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, আমাদের এখান থেকে যারা বিদেশে পড়তে যাচ্ছে তাদের মূল উদ্দেশ্য থাকে অভিবাসন। রাষ্ট্রের অনেক বিষয় তাদের পছন্দ না, চাকরির নিশ্চয়তা নেই, অন্যদিকে যেসব দেশে তারা যাচ্ছে সেখানে সুযোগ-সুবিধা বেশি, চাকরি ও বসবাসের নিশ্চয়তা পাচ্ছে বলেই আর ফিরছে না।
I would like to thank you for the efforts you’ve put in writing
this blog. I’m hoping to see the same high-grade content from you
in the future as well. In truth, your creative writing abilities has
encouraged me to get my own, personal website now 😉
Also visit my web site … vpn coupon code 2024
I do not even understand how I stopped up right here, however I believed this post used
to be great. I do not understand who you might be however definitely you are going to a well-known blogger should
you are not already. Cheers!
Look at my website: vpn special coupon code – http://vpnspecialcouponcode.wordpress.com,
I read this post completely about the comparison of latest and
earlier technologies, it’s remarkable article.
my blog; vpn special coupon code
I’ve learn some just right stuff here. Definitely worth bookmarking for revisiting.
I surprise how a lot attempt you set to create this kind of
fantastic informative website.
Feel free to visit my web site: vpn coupon ucecf
Hi, its fastidious piece of writing regarding media print, we all know media is a wonderful source of information.
Feel free to surf to my web blog … facebook vs eharmony to find love online
I do consider all of the ideas you’ve introduced for your post.
They’re very convincing and will definitely work. Still, the posts are too quick for beginners.
May just you please lengthen them a bit from next time?
Thank you for the post.
Feel free to surf to my web site – nordvpn special coupon code