চাঁদের মাটিতে জাপানের চন্দ্রযান, গড়ল ইতিহাস
চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করেছে জাপানের চন্দ্রযান। নিজস্ব প্রযুক্তিতে বানানো মনুষ্যহীন চন্দ্রযান ল্যান্ডার স্লিম (ডাকনাম ‘মুন স্নাইপার’) শুক্রবার ১৫.০০ জিএমটি-তে সফলভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেছে বলে জানিয়েছে জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সা। খবর বিবিসি ও দা জাপান টাইমসের।
এর মধ্য দিয়ে চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করা পঞ্চম দেশ হিসেবে ইতিহাস গড়েছে জাপান। এর আগে কেবল যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারত এই কৃতিত্ব অর্জন করতে পেরেছে।
চন্দ্রযানের ট্র্যাকিং ডাটা দেখে জাক্সা প্রধান কুনিনাকা বলেন, যেখানে নামার কথা ছিল সেখানেই স্লিম নেমেছে। তবে ঠিক কোন জায়গায় ল্যান্ডারটি রয়েছে এবং সেটি একেবারে ঠিকমত নামতে পেরেছে কিনা তা যাচাই করে দেখতে অন্তত দুমাস সময় লাগবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে স্লিম চাঁদের মাটিতে নামতে পারলেও বিজ্ঞানীরা বলছেন, চন্দ্রযানটির সোলার জেনারেটর কাজ করছে না। ব্যাটারির শক্তির ওপরই নির্ভর করছে চন্দ্রযানটি। তাই ব্যাটারি শেষ হওয়ার আগেই সোলার জেনারেটর ঠিক করার চেষ্টা চালাচ্ছে জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
চাঁদের বুকের একটি গর্ত সংলগ্ন এলাকাকে মহাকাশযান নামানোর আদর্শ জায়গা বলে বেছে নিয়েছিল জাক্সা। এই গর্তটির নাম ‘শিওলি গহ্বর’। পৃথিবী থেকে চাঁদের সবচেয়ে কাছের এই অংশের ১০০ মিটারের মধ্যে স্লিমকে নামানোর পরিকল্পনা করা হয়েছিল। যানটি নামার আগে দেখে নেওয়া হয়েছিল কোথাও কোনো বাধা রয়েছে কিনা। ৫০ মিটার দূর থেকে সেটি পরীক্ষা করে দেখা হয়। সেই মতো সংকেত পাওয়ার পরেই চাঁদের বুকে নামে চন্দ্রযানটি।
জাক্সার ইনস্টিটিউট অফ স্পেস অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোনটিক্যাল সায়েন্সের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল মাসাকি ফুজিমোতো বলেন, চাঁদে অবতরণ করা একটি অত্যন্ত কঠিন চ্যালেঞ্জ। শিশুরা এর মতো চ্যালেঞ্জিং প্রকল্প মোকাবেলা করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
চাঁদের মাটিতে জাপানের চন্দ্রযান, গড়ল ইতিহাস
অনলাইন ডেস্ক : চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করেছে জাপানের চন্দ্রযান। নিজস্ব প্রযুক্তিতে বানানো মনুষ্যহীন চন্দ্রযান ল্যান্ডার স্লিম (ডাকনাম ‘মুন স্নাইপার’) শুক্রবার ১৫.০০ জিএমটি-তে সফলভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেছে বলে জানিয়েছে জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সা। খবর বিবিসি ও দা জাপান টাইমসের।
এর মধ্য দিয়ে চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করা পঞ্চম দেশ হিসেবে ইতিহাস গড়েছে জাপান। এর আগে কেবল যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারত এই কৃতিত্ব অর্জন করতে পেরেছে।
চন্দ্রযানের ট্র্যাকিং ডাটা দেখে জাক্সা প্রধান কুনিনাকা বলেন, যেখানে নামার কথা ছিল সেখানেই স্লিম নেমেছে। তবে ঠিক কোন জায়গায় ল্যান্ডারটি রয়েছে এবং সেটি একেবারে ঠিকমত নামতে পেরেছে কিনা তা যাচাই করে দেখতে অন্তত দুমাস সময় লাগবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে স্লিম চাঁদের মাটিতে নামতে পারলেও বিজ্ঞানীরা বলছেন, চন্দ্রযানটির সোলার জেনারেটর কাজ করছে না। ব্যাটারির শক্তির ওপরই নির্ভর করছে চন্দ্রযানটি। তাই ব্যাটারি শেষ হওয়ার আগেই সোলার জেনারেটর ঠিক করার চেষ্টা চালাচ্ছে জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
চাঁদের বুকের একটি গর্ত সংলগ্ন এলাকাকে মহাকাশযান নামানোর আদর্শ জায়গা বলে বেছে নিয়েছিল জাক্সা। এই গর্তটির নাম ‘শিওলি গহ্বর’। পৃথিবী থেকে চাঁদের সবচেয়ে কাছের এই অংশের ১০০ মিটারের মধ্যে স্লিমকে নামানোর পরিকল্পনা করা হয়েছিল। যানটি নামার আগে দেখে নেওয়া হয়েছিল কোথাও কোনো বাধা রয়েছে কিনা। ৫০ মিটার দূর থেকে সেটি পরীক্ষা করে দেখা হয়। সেই মতো সংকেত পাওয়ার পরেই চাঁদের বুকে নামে চন্দ্রযানটি।
জাক্সার ইনস্টিটিউট অফ স্পেস অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোনটিক্যাল সায়েন্সের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল মাসাকি ফুজিমোতো বলেন, চাঁদে অবতরণ করা একটি অত্যন্ত কঠিন চ্যালেঞ্জ। শিশুরা এর মতো চ্যালেঞ্জিং প্রকল্প মোকাবেলা করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।