চুরি বন্ধে প্যানিক বাটন চালু করল নিউইয়র্ক
দোকানপাটে চুরি বন্ধ এবং কর্মচারিদের নিরাপত্তায় নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট গত ৭ জুন ‘রিটেইল ওয়ার্কার সেফটি অ্যাক্ট’ বিল পাশ করেছে। এত দোকানে দোকানে ‘প্যানিক বাটন’ স্থাপনের প্রস্তাব করা হয়েছে। কিন্তু এই আইন কার্যকর করতে বাধা দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
আইনটিতে কর্মস্থলে কর্মচারিদের নিরাপত্তা, হয়রানি ও চুরি বন্ধের বিষয়টিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। লেবার ইউনিয়নগুলো এটিকে স্বাগত জানালেও ওয়ার্ল্ডমার্টসহ বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এই আইনের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এতে ব্যবসার ক্ষতি হবে। ‘প্যানিক বাটন’ পুশ করার সাথে সাথে পুরো স্টোর খালি হয়ে যাবে। পুলিশ এসে ঘণ্টাব্যাপী তল্লাশী শুরু করবে। পুরো ব্যবসার পরিবেশটাই মুহূর্তের মধ্যে বিপর্যস্ত হয়ে যাবে। এ ছাড়া দোকানে ‘প্যানিক বাটন’ বসানোও ব্যয়বহুল। অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর তা বসানোর মতো আর্থিক অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর নেই।
এই বাটন দোকানের বিভিন্ন স্থানে বসানো হবে। কর্মচারিরা সেলফোনের সাথে মোবাইল বাটন সংযোজন করতে পারবেন। এতে বাটন পুশ করলে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা সরাসরি কর্মচারির কাছে চলে আসবে।