Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
Hot

সক্রিয় আওয়ামী ক্যাডাররা

নির্বাচনের আগে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা * আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শেল্টারে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-যুবলীগ ক্যাডাররা মাথাচাড়া দিচ্ছে * ‘নির্বাচনের পরিবেশ নেই’ এমন অজুহাত সৃষ্টির লক্ষ্যে আগামীতে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টার আশঙ্কা রয়ে গেছে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ভারতে পালিয়েছেন শেখ হাসিনা। তার মন্ত্রী-এমপিদের কয়েকজন গ্রেফতার হলও কয়েক শ’ ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পালিয়েছে। কিন্তু এখনো দেশে রয়ে গেছে ১৫ বছর ধরে হাসিনার হাতেগড়া সন্ত্রাসী ও ক্যাডার বাহিনীর। এমনকি শীর্ষ সন্ত্রাসী যাদের জেল থেকে মুক্তি দিয়েছিল হাসিনা গং তাদের অনুসারী ক্যাডাররা এখনো সক্রিয়। ফেনীর নিজাম হাজারী, নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমান, গাজীপুরের জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদপুরের জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ যাদের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে উঠেছিল সে বাহিনীর সদস্যরা পালায়নি। তারা এখনো সন্ত্রাস করছে। এরই মধ্যে জাহাঙ্গীর হুমকি দিয়েছেন, ‘আওয়ামী লীগ থাকতে না পারলে ঢাকার মানুষকে ঘুমাতে দেয়া হবে না।’ ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বের হয়েছে, কলকাতা থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল দেশের ভেতরে বৃহৎ একটি সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছেন। কলকাতায় আওয়ামী লীগের অফিস খোলার পর আওয়ামী লীগের ছায়ার নিচে জন্ম নেয়া সন্ত্রাসীরা দিনে দিনে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, শত শত মানুষের সামনে গাজীপুরে প্রকাশ্যে সাংবাদিক হত্যার ঘটনা অ্যালার্মিং। জাহাঙ্গীরের হুঙ্কারের পর তাকে গ্রেফতার করা হলে সন্ত্রাসীরা এমন সাহস দেখাতে পারত না। নির্বাচন ইস্যুতে সন্ত্রাসীদের ঠেকাতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ করে যারা নির্বাচন পেছানোর দাবি করছেন, তাদের ছায়ার নিচে থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টার আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায় না।

রাজনীতিতে একটি প্রবাদ চালু রয়েছেÑ সন্ত্রাসীদের কোনো দল নেই; যখন যারা ক্ষমতায় থাকে সন্ত্রাসীরা তাদের শেল্টারে থেকে অপরাধ করে থাকে।’ অনুসন্ধান করে এবং বিভিন্ন এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির এক বছরের মাথায় বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির কতিপয় নেতার শেল্টারে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা খুন, চাঁদাবাজি, দখল ও ছিনতাইসহ নানা অপরাধের মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করছে। পুলিশ, র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন সেক্টরে পতিত আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা নানা কৌশলে শেল্টার দিচ্ছে এসব সশস্ত্র ক্যাডারকে। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশেই বেপরোয়া আওয়ামী লীগের দখলদার, চাঁদাবাজ ও খুন-গুমের সহযোগীরা। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ নেতৃত্বের বড় অংশ ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়ে আছে।


জানতে চাইলে র‌্যাবের ডিজি এ কে এম শহিদুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শেল্টারে থেকে যারা অপরাধ করছে তাদের বিরুদ্ধে র‌্যাব সক্রিয় রয়েছে। অপরাধীর কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নেই। আমরা অপরাধীকে অপরাধী হিসেবে ধরে নিয়ে সারা দেশে অপরাধ দমনে কাজ করছি।’ দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে র‌্যাব সারা দেশে কাজ করছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।


সাংগঠনিক কর্মকা- নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী, এমপিসহ নেতাকর্মীদের একটি অংশ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে। তাদের বিচার চলছে। সেখানে থেকেও অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সম্প্রতি পলাতক আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা কলকাতায় অফিস চালু করায় এরা আরো সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশে আতঙ্ক তৈরি করতে গাজীপুরে প্রকাশ্যে সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যা, গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপর হামলা, পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ী সোহাগকে প্রকাশ্যে হত্যার পর উল্লাসসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রকাশ্যে খুন, চাঁদাবাজি ও দখলের ঘটনায় জনমনে ক্রমেই বাড়ছে উদ্বেগ। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র।

অপরাধ ও সামাজিক বিশ্লেষকরা বলছেন, গণঅভ্যুত্থানে পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার সুযোগ নিয়ে আওয়ামী ক্যাডার ও পেশাদার অপরাধীরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কতিপয় চাঁদাবাজ নেতার শেল্টার নিয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে। এদের অপরাধমূলক কর্মকা- নিয়ে দেশে জনমনে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে। প্রকাশ্যে হত্যা, দখল, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, অপহরণ, লুটপাট ও মব সন্ত্রাসের ঘটনাগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা স্পষ্ট করে তুলেছে। নৃশংস অপরাধের পর বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল প্রতিবাদ করলেও আওয়ামী ক্যাডারদের শেল্টার বন্ধ হচ্ছে না। একই সাথে হত্যা, ছিনতাই, দখল ও হামলার ঘটনা থামছে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারছে না, এটি অপরাধীরা বুঝে গেছে। তাই অপরাধের লাগাম টানা যাচ্ছে না। তারা আরো বলছেন, আওয়ামী ক্যাডারদের রাজনৈতিক শেল্টার বন্ধ করতে হবে। আইনের সঠিক প্রয়োগ ও অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সেই সাথে অপরাধের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

অপরাধ ও সামাজিক বিশ্লেষকরা বলছেন, গণঅভ্যুত্থানে পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার সুযোগ নিয়ে আওয়ামী ক্যাডার ও পেশাদার অপরাধীরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কতিপয় চাঁদাবাজ নেতার শেল্টার নিয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে। এদের অপরাধমূলক কর্মকা- নিয়ে দেশে জনমনে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে। প্রকাশ্যে হত্যা, দখল, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, অপহরণ, লুটপাট ও মব সন্ত্রাসের ঘটনাগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা স্পষ্ট করে তুলেছে। নৃশংস অপরাধের পর বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল প্রতিবাদ করলেও আওয়ামী ক্যাডারদের শেল্টার বন্ধ হচ্ছে না। একই সাথে হত্যা, ছিনতাই, দখল ও হামলার ঘটনা থামছে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারছে না, এটি অপরাধীরা বুঝে গেছে। তাই অপরাধের লাগাম টানা যাচ্ছে না। তারা আরো বলছেন, আওয়ামী ক্যাডারদের রাজনৈতিক শেল্টার বন্ধ করতে হবে। আইনের সঠিক প্রয়োগ ও অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সেই সাথে অপরাধের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

পুলিশ বাহিনী নিয়ে কাজ করছেন একটি গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, হাসিনার নেতৃত্বাধীন বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৫ বছরে শতাধিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা পুলিশ বাহিনীতে ব্যাপক ক্ষমতার দাপট চালিয়েছেন। পতিত সরকারের শীর্ষ পর্যায় ও প্রভাবশালী নেতাদের ঘনিষ্ঠ এবং আস্থাভাজন ছিলেন তারা। সরকারের পারপাস সার্ভ করাসহ তারাই নানা কৌশলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলন দমনে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের স্টিমরোলার চালাতে নির্দেশ দিতেন। সর্বশেষ ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনেও ডিএমপির পুলিশ কন্ট্রোল রুমে বসে মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের দিয়ে শিক্ষার্থীদের গুলি করে হত্যাসহ নিষ্ঠুর ভূমিকা রাখতে বাধ্য করেন বিতর্কিত এসব ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা। ফলে হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার পর জনরোষে পড়ে পুলিশ সদস্য ও তাদের স্থাপনা। এমন বাস্তবতায় বাহিনীর ভেতর থেকেই এসব দলবাজ পুলিশ কর্মকর্তার বিচার, চাকরিচ্যুতি ও বদলি করে বাহিনীতে সংস্কারের দাবি ওঠে। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ম্যানেজ করে মনিরুল-হাবিবের ঘনিষ্ঠ সহযোগী অতিরিক্ত আইজিপি ও ডিআইজিরা পুলিশ সদর দফতর, এসবি ও নৌ-পুলিশসহ বিভিন্ন ইউনিটে এখনো বহাল রয়েছেন। দ্রুত এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আগামী নির্বাচনের আগে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।


সূত্র জানায়, দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর এলাকায় আওয়ামী লীগের ক্যাডারদের পেছনে কয়েক শ’ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। ইতোমধ্যে তিনি অনেক টাকা এ কারণে ব্যয় করেছেন। গাজীপুরে সাম্প্রতিক সময়ে খুন ও অস্থীরতার পেছেন তার হাত রয়েছে বলে ধারণা করেছেন অনেকে। তিনি নিজে পলাতক থাকলেও তার অনুসারী ক্যাডাররা এসব অপকর্মে জড়িত। নারায়ণগঞ্জের গডফাদার শামীম ওসমান পলাতক থেকেও তার অনুসারী সন্ত্রাসীদের দিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার চেষ্টা করছেন। বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে নিয়মিত তার অনুসারীদের বিভিন্ন ধরনের নির্দেশ দিচ্ছেন দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরিরÑ বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র।
মোহাম্মদপুর-আদাবর আসনের সর্বশেষ এমপি ছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। ঢাকা-১৩ আসনের পুরোটাই ছিল নানকের নিয়ন্ত্রণে। তার অনুসারী ক্যাডারদের মধ্যে অন্যতম ছিলÑ কাউন্সিলর সলিমুল্লাহ সলু, যুবলীগের তুহিন, মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রলীগের রাসেল, ৩৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আশিফ, একই ওয়ার্ডের সাবেক কউন্সিলর রাজিব, ৩২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর-ই-ইসলাম রাষ্ট্রন, শ্যামলী এলাকার সবগুলো হাসপাতালের একক নিয়ন্ত্রণ প্রিন্স মহব্বত, আদাবরের হাসু কমিশনার। শীর্ষ সন্ত্রাসী কিলার বাদল, কাইল্যা সুমন এবং কিলার লাল্লু। এছাড়া আবু সাইদ বেপারীর পুত্র শাহীন ও ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী ইয়াসিন। জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনে মোহাম্মদপুর তিন রাস্তার মোড়ে আন্দোলনকারীদের মিছিলে রাজীব-আসিফ ও রাসেলকে একসাথে গুলি করার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। বর্তমানে জাহাঙ্গীর কবির নানক পলাতক। রাসেল ও সলু জেলে। বাকি সন্ত্রাসীরা পলাতক থেকেও এলাকায় অস্থীরতা সৃষ্টি করছে। মোহাম্মদপুর তিন রাস্তার মোড়সহ আশপাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান-ফুটপাত সবই রয়েছে কিলার বাদল, রাসেল, রাজীব, কাইল্যা সুমনদের নিয়ন্ত্রণে। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, পঙ্গু, এলজিইডি এখনো প্রিন্স মহব্বতের লোকজন নিয়ন্ত্রণ করে। মোহাম্মদপুর-আদাবরে প্রতিদিন যে সন্ত্রাসী কর্মকা- হয় তা এসব পলাতক সন্ত্রাসীদের নির্দেশে হয় বলে মত প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। পলাতক ওই সব সন্ত্রাসীদের অবৈধ অস্ত্রগুলোও কিশোর সন্ত্রাসীদের হাতে চলে এসেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।


মিরপুর-কাফরুলের কিছু এলাকা নিয়ে ঢাকা-১৫ আসনের একক নিয়ন্ত্রক ছিলেন সাবেক এমপি কামাল মজুমদার। তার অনুসারীদের মধ্যে ছিলেন ছাত্রলীগের বাবু, আ.লীগের আলাউদ্দিন, সাবেক কাউন্সিলর মতি মোল্লা, আবদুল গফুর ও মোস্তফা জামাল। কামাল মজুমদার জেলে থাকায় তার এসব অনুসারী রাজনৈতিক দলের শেল্টারে থেকেই এলাকায় অস্থীরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। মিরপুর-পল্লবীর আসনের সাবেক এমপি ছিলেন ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা। তার হয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করত যুবলীগের পল্লবী থানার সভাপতি এবং ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর তাজুল ইসলাম চৌধুরী বাপ্পি, সাবেক কাউন্সিলর বোমা মানিক, কাজী জহিরুল ইসলাম মানিক এবং রূপনগর থানা আ.লীগের সভাপতি রজ্জব। সূত্র জানায়, রাজধানীর মতিঝিলের ক্যাসিনো স¤্রাটের সহযোগী ক্যাডারদের অনেকেই প্রকাশ্যে রয়েছে। এরা একটি নব্য রাজনৈতিক দলের নেতার শেল্টারে থেকে চাঁদাবাজি ও দখল বাণিজ্যসহ নানা অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান পালিয়ে গেলেও তার অনুসারীরা এখনো নিয়ন্ত্রণ করছে তেজগাঁও, ইন্দিরা রোড ও রাজাবাজার এলাকা। কারওয়ান বাজার পাইকারি কাঁচামার্কেট থেকে তাদের নামে এখনো চাঁদা যায় নিয়মিত


মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ ও পুলিশ বিজ্ঞান বিভাগের একজন প্রফেসর বলেন, ‘প্রকাশ্যে নৃশংস হত্যাকা-ের ফলে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে। এসব নৃশংস ঘটনা আশপাশের মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছেন। এখন প্রত্যেকেই যে যার মতো ভালো থাকার চেষ্টা করার ফলে সমাজে এসব ঘটনার সম্মিলিত প্রতিরোধ তৈরি হচ্ছে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্যতম শর্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা। সেটি করতে না পারলে নির্বাচনেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে জোরালোভাবে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।’

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Articles

Back to top button
bacan4d toto
bacan4d toto
bacan4d
bacantoto4d
bacan4d
bacan4d
bacan4d toto
slot toto
bacan4d
bacan4d
togel online
Toto Slot
saraslot88
Bacan4d Login
bacantoto
Bacan4d Login
bacan4d
bacan4drtp
bacan4drtp
situs bacan4d
Bacan4d
slot dana
slot maxwin
slot bacan4d
slot maxwin
bacan4d togel
bacan4d login
bacan4d login
bacan4d login
bacantoto 4d
slot gacor
bacansport
slot toto
bacan4d
bacansport
bacansport
bacan4d
bacan4d
bacan4d
bacan4d
bacan4d
slot77 gacor
JAVHD
Bacan4d Login
Bacan4d toto
Bacan4d
Bacansports
Slot Dana
situs toto
bacansports
bacan4d
bacan4d
bacan4d
bacan4d
bacan4d
slot gacor
bacan4d
bacan4d
bacansport
bacansport
gacor slot
slot gacor777
slot gacor bacan4d
bacan4d
bacansport
toto gacor
bacan4d
bacansports login
slot maxwin
slot dana
slot gacor
slot dana
slot gacor
bacansports
bacansport
bacansport
bacansport
bawan4d
bacansports
bacansport
slot gacor
judi bola
slot maxwin
slot maxwin
bacansport
bacan4d
bacansport
slot gacor
slot demo
slot gacor
slot gacor
slot gacor
toto slot
slot gacor
demo slot gacor
slot maxwin
bacan4d
bacan4d
bacan4d
bacansport
slot gacor
slot toto